জাহিদ রহমান:একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-৩ (ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুর ও চাটমোহর) আসন থেকে আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে চান ফরিদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক , ইয়াছিন আলী ডিগ্রী কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি ও আমেরিকার ভার্জিনিয়া স্টেট আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি সাবেক ছাত্র নেতা আবুল কালাম আজাদ।
এ আসনটি হতে তিনি বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। আসছে সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীক “নৌকা” নিয়ে নির্বাচনের মাঠে লড়তে তিনি নানা তৎপরতা শুরু করেছেন।

আমেরিকা প্রবাসী আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী এ নেতা ১৯৬৪ সালে পাবনার ফরিদপুর উপজেলার নতুনপাড়া খলিসাদহ গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। বনওয়ারীনগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তার শিক্ষা জীবন শুরু। বনওয়ারীনগর সি.বি. পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ইয়াছিন আলী ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচএসসি এবং উল্লাপাড়া আকবর আলী কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করে উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য তিনি ঢাকা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স অফ সোশ্যাল সাইন্স ও ঢাকা সিটি ল কলেজে ভর্তি হন। ফাইনাল বর্ষে অধ্যায়নরত অবস্থায় তিনি ডিভি লটারির মাধ্যমে আমেরিকায় পারি জমান। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম ইসহাক আলী ছিলেন একজন সরকারী চাকুরীজীবি। পরে চাকুরীতে ইস্তফা দিয়ে তিনি আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন।
জানা গেছে, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সাবেক এ ছাত্র নেতা ১৯৭৭ সালে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। স্বৈরাচারী এরশাদ বিরোধী আন্দোলণে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে একাধিকবার তাকে জেলে যেতে হয়। সইতে হয় অমানুষিক নির্যাতন । এ সময় তার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয় ১৯ টি মামলা।![received_1475777362459210]()
তার দক্ষ নেতৃত্বের কারণে ১৯৭৭ তিনি ফরিদপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। এ সময় তিনি জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৯ সালে ইয়াছিন আলী ডিগ্রী কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচন শুরু হলে তাতে অংশ নিয়ে তিনি ভিপি নির্বাচিত হন । ১৯৮৪ সালে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মনোনয়ন প্রত্যাশী আবুল কালাম আজাদ বলেন, “বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। সফল সরকারের বার বার ক্ষমতায়ন মালেশিয়াকে যেমন বিশ্বে ঈর্ষণীয় উন্নত রাষ্ট্রের মর্যাদা দিয়েছে তেমনি বাংলাদেশও উন্নত দেশের পর্যায় পৌঁছাতে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কোন বিকল্প নাই”। তিনি আরও বলেন, সুযোগ পেলে দারিদ্রমুক্ত সমৃদ্ধ পাবনা-৩ গড়ে তুলতে তিনি কাজ করবেন।
জানা গেছে, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সাবেক এ ছাত্র নেতা ১৯৭৭ সালে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। স্বৈরাচারী এরশাদ বিরোধী আন্দোলণে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে একাধিকবার তাকে জেলে যেতে হয়। সইতে হয় অমানুষিক নির্যাতন । এ সময় তার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয় ১৯ টি মামলা।

তার দক্ষ নেতৃত্বের কারণে ১৯৭৭ তিনি ফরিদপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। এ সময় তিনি জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৯ সালে ইয়াছিন আলী ডিগ্রী কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচন শুরু হলে তাতে অংশ নিয়ে তিনি ভিপি নির্বাচিত হন । ১৯৮৪ সালে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মনোনয়ন প্রত্যাশী আবুল কালাম আজাদ বলেন, “বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। সফল সরকারের বার বার ক্ষমতায়ন মালেশিয়াকে যেমন বিশ্বে ঈর্ষণীয় উন্নত রাষ্ট্রের মর্যাদা দিয়েছে তেমনি বাংলাদেশও উন্নত দেশের পর্যায় পৌঁছাতে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কোন বিকল্প নাই”। তিনি আরও বলেন, সুযোগ পেলে দারিদ্রমুক্ত সমৃদ্ধ পাবনা-৩ গড়ে তুলতে তিনি কাজ করবেন।