জাহিদ রহমান:বিলেতে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মেও বাউল শিল্পী শাপলা শালিকের গায়কিতে করিমের ‘মন মজালে ওরে বাউলা’ গানে প্রথমবারের মত মুগ্ধ ওয়াশিংটনডিসি প্রবাসীরা।
গত ৩ নভেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় ওয়াশিংটনডিসির সাংস্কৃতিক সংগঠন ধ্রুপদের আয়োজনে ভার্জিনিয়ার ষ্প্রীংফিল্ডস্থ থমাস এডিসন হাইস্কুল অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় ব্রিটিশ বাংলাদেশি বাউল শিল্পী সিলেটের মেয়ে শাপলা শালিকের একক সঙ্গীতানুষ্ঠান।
(সঙ্গীত পরিবেশন করছেন শাপলা শালিক)
ব্রিটিশ ব্যান্ডদল নিয়ে শাপলার পরিবেশনাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- বাউলা কে বানাইল রে, খেপা, আমি ওপার হয়ে বসে আছি, ঝিলমিল ঝিলমিল, সাধের লাউ, তোমার ঘরে বসত, মনের মানুষ, সময় গেলে সাধন, বন্ধে মায়া লাগাইছে, বারাম খানা, বলি মা ইত্যাদি। শাপলার ছোট ভাই উচ্ছল শালিক বাজালেন তবলা। মধ্যরাত পর্যন্ত চলে শাপলা শালিক ও তার দলের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা। প্রচণ্ড করতালি আর শাপলার সাথে গলা মিলিয়ে দর্শক শ্রোতারাও গান গেয়ে আনন্দ করতে ভুল করেনি। মনের আনন্দে তারাও শাপলার সাথে গেয়ে আনন্দ উপভোগ করেছে।
(উপস্থিত দর্শক শ্রোতার একাংশ)
সিলেটের তাজপুরের বিখ্যাত সঙ্গীত সাধক আজফর আলী পরিবারে শাপলার জন্ম এবং ওখানেই তার বেড়ে উঠা। তিন বছর বয়সেই শাপলার গান গাওয়া শুরু। পাঁচ বছর বয়সে পরিবারের সাথে শাপলা যুক্তরাজ্যে চলে যান। ১৯৭০ সালে শাপলার বাবা আবদুল শালিক লন্ডনে আসেন।১৯৭৯ সালে তিনি লন্ডনে শ্যাডওয়েলে বাংলাদেশি সঙ্গীত দল ‘দিশারী শিল্পী গোষ্ঠী’ প্রতিষ্ঠা করেন। শাপলা লন্ডনে বসবাসের শুরুতেই দিশারী শিল্পী গোষ্ঠির র প্রধান গায়িকা হিসাবে সঙ্গীত পরিবেশনা শুরু করেন। সেই থেকে তার সঙ্গীত জীবনের পথ চলা শুরু।এরপর শাপলা লন্ডনের কুইন এলিজাবেথ হল এবং সংসদের হাউসের মতো ঐতিহাসিক স্থানগুলোতে সঙ্গীত পরিবেশন করেছেন। ১৯৯৬ সালে শাপলার প্রথম সিডি ‘জিওলা’, ৯৭ সালে ‘সিয়োনা না সিয়োনা’, এবং ২০০২ সালে ‘লাই লাই’ প্রকাশিত হয়।
(সঙ্গীত পরিবেশন করছেন শাপলা শালিক)
ব্রিটিশ ব্যান্ডদল নিয়ে শাপলার পরিবেশনাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- বাউলা কে বানাইল রে, খেপা, আমি ওপার হয়ে বসে আছি, ঝিলমিল ঝিলমিল, সাধের লাউ, তোমার ঘরে বসত, মনের মানুষ, সময় গেলে সাধন, বন্ধে মায়া লাগাইছে, বারাম খানা, বলি মা ইত্যাদি। শাপলার ছোট ভাই উচ্ছল শালিক বাজালেন তবলা। মধ্যরাত পর্যন্ত চলে শাপলা শালিক ও তার দলের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা। প্রচণ্ড করতালি আর শাপলার সাথে গলা মিলিয়ে দর্শক শ্রোতারাও গান গেয়ে আনন্দ করতে ভুল করেনি। মনের আনন্দে তারাও শাপলার সাথে গেয়ে আনন্দ উপভোগ করেছে।
(উপস্থিত দর্শক শ্রোতার একাংশ)
সিলেটের তাজপুরের বিখ্যাত সঙ্গীত সাধক আজফর আলী পরিবারে শাপলার জন্ম এবং ওখানেই তার বেড়ে উঠা। তিন বছর বয়সেই শাপলার গান গাওয়া শুরু। পাঁচ বছর বয়সে পরিবারের সাথে শাপলা যুক্তরাজ্যে চলে যান। ১৯৭০ সালে শাপলার বাবা আবদুল শালিক লন্ডনে আসেন।১৯৭৯ সালে তিনি লন্ডনে শ্যাডওয়েলে বাংলাদেশি সঙ্গীত দল ‘দিশারী শিল্পী গোষ্ঠী’ প্রতিষ্ঠা করেন। শাপলা লন্ডনে বসবাসের শুরুতেই দিশারী শিল্পী গোষ্ঠির র প্রধান গায়িকা হিসাবে সঙ্গীত পরিবেশনা শুরু করেন। সেই থেকে তার সঙ্গীত জীবনের পথ চলা শুরু।এরপর শাপলা লন্ডনের কুইন এলিজাবেথ হল এবং সংসদের হাউসের মতো ঐতিহাসিক স্থানগুলোতে সঙ্গীত পরিবেশন করেছেন। ১৯৯৬ সালে শাপলার প্রথম সিডি ‘জিওলা’, ৯৭ সালে ‘সিয়োনা না সিয়োনা’, এবং ২০০২ সালে ‘লাই লাই’ প্রকাশিত হয়।
বাংলার রূপ রস ঐতিহ্য সংস্কৃতি বুকে ধারণ করে বাউল গানের সাথে প্রাচ্যের যন্ত্র সঙ্গীতের সুর তাল মিশিয়ে মনের আনন্দে শাপলা সঙ্গীত পরিবেশন করে। বাংলা আর বাউল গান নিয়ে সারাবিশ্ব ছুটে চলেছে শাপলা। ধ্রুপদের আয়োজনে এই প্রথমবারের মত শাপলা যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনডিসিতে সঙ্গীত পরিবেশন করলেন। মুগ্ধ করলেন দর্শক শ্রোতাদের।(ছবি:রাজিব)