অনলাাইন ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক বছরের হোয়াইট হাউসের জীবন কাহিনী নিয়ে লেখা প্রকাশিতব্য বই ‘ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি: ইনসাইড দ্য ট্রাম্প’ এর প্রকাশনা আটকানোর চেষ্টা করছেন ট্রাম্পের আইনজীবীরা। এ বইয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের আমলে হোয়াইট হাউসের ভেতরে ও বাইরে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ‘বিস্ফোরক’ ঘটনার বর্ণনা রয়েছে।
প্রকাশিতব্য এ বইয়ের নাম ‘ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি: ইনসাইড দ্য ট্রাম্প’। দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পক্ষ থেকে লেখক মাইকেল ওলফ ও বইটির প্রকাশককে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সেই নোটিশে বইটি প্রকাশ ও প্রচার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করতে বলা হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, বইটি আগামী মঙ্গলবার প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ট্রাম্প প্রশাসনের ভেতরের ও বাইরের বিভিন্ন ব্যক্তির প্রায় ২০০ সাক্ষাৎকারের ওপর ভিত্তি করে বইটি লেখা। রয়েছে হোয়াইট হাউসের উল্লেখযোগ্য অনেকের ঘটনার টুকরো টুকরো অংশ। বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, বইটিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাবেক পরামর্শক স্টিভ ব্যাননের সঙ্গে রুশদের কথিত বৈঠককে ‘রাষ্ট্রদ্রোহমূলক’ বলে অভিহিত করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়ে ইভানকা ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আকাঙ্ক্ষা নিয়েও তথ্য আছে মাইকেল ওলফের বইয়ে। অভিযোগ আছে, বর্তমান প্রেসিডেন্টের সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে বইটিতে।
হোয়াইট হাউস এরই মধ্যে বইটিতে বর্ণিত তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এই বইটি ‘মিথ্যা তথ্যে ভরা’ বলে মন্তব্য করেছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব সারাহ স্যান্ডার্স।
এবিসি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, বইটিতে সুনির্দিষ্ট সূত্রের উল্লেখ ছাড়াই ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য মানহানিকর বিভিন্ন মন্তব্য করা হয়েছে। তবে এখনো এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি বইটির লেখক ও প্রকাশক।
শুধু বইয়ের লেখক-প্রকাশক নয়, বেফাঁস মন্তব্যের জন্য স্টিভ ব্যাননকেও আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সেই নোটিশে বলা হয়েছে, তথ্য গোপন রাখার চুক্তি ভঙ্গ করে মন্তব্য করেছেন ব্যানন। এ ধরনের মন্তব্য করা থেকে বিরত না হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন আইনজীবী চার্লস জে হারডার। তিনি হলিউডের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের আইনজীবী হিসেবে বিখ্যাত।
সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, বইটি আগামী মঙ্গলবার প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ট্রাম্প প্রশাসনের ভেতরের ও বাইরের বিভিন্ন ব্যক্তির প্রায় ২০০ সাক্ষাৎকারের ওপর ভিত্তি করে বইটি লেখা। রয়েছে হোয়াইট হাউসের উল্লেখযোগ্য অনেকের ঘটনার টুকরো টুকরো অংশ। বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, বইটিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাবেক পরামর্শক স্টিভ ব্যাননের সঙ্গে রুশদের কথিত বৈঠককে ‘রাষ্ট্রদ্রোহমূলক’ বলে অভিহিত করা হয়েছে।
এ ছাড়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়ে ইভানকা ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আকাঙ্ক্ষা নিয়েও তথ্য আছে মাইকেল ওলফের বইয়ে। অভিযোগ আছে, বর্তমান প্রেসিডেন্টের সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে বইটিতে।
হোয়াইট হাউস এরই মধ্যে বইটিতে বর্ণিত তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এই বইটি ‘মিথ্যা তথ্যে ভরা’ বলে মন্তব্য করেছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব সারাহ স্যান্ডার্স।
এবিসি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, বইটিতে সুনির্দিষ্ট সূত্রের উল্লেখ ছাড়াই ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য মানহানিকর বিভিন্ন মন্তব্য করা হয়েছে। তবে এখনো এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি বইটির লেখক ও প্রকাশক।
শুধু বইয়ের লেখক-প্রকাশক নয়, বেফাঁস মন্তব্যের জন্য স্টিভ ব্যাননকেও আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সেই নোটিশে বলা হয়েছে, তথ্য গোপন রাখার চুক্তি ভঙ্গ করে মন্তব্য করেছেন ব্যানন। এ ধরনের মন্তব্য করা থেকে বিরত না হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন আইনজীবী চার্লস জে হারডার। তিনি হলিউডের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের আইনজীবী হিসেবে বিখ্যাত।