অনলাাইন ডেস্ক: মন্ত্রিসভায় রদবদল ও দপ্তর পরিবর্তনে ডাক, তার ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমকে তথ্য মন্ত্রণালয়ে নেয়া হয়েছে। এখন থেকে তিনি তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
দীর্ঘদিন থেকে ভিওআইপি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত একটি প্রভাবশালী মহলের সঙ্গে সৎ ও সাহসী তারানা হালিমের বিরোধ তৈরি হয়েছিল। প্রভাবশালী মহলের স্বার্থে ব্যাঘাত ঘটায় তারা এখান থেকে সরাতে চেয়েছিল।![4bk20fecc0a92d3blm_620C350]()
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তারানাকে আগলে রেখেছেন। তারানা হালিম নিজেও ব্যাথিত ও ক্ষুদ্ধ হয়ে কয়েক মাস আগে কয়েকদিন মন্ত্রণালয়েই যাননি। মঙ্গলবারের মন্ত্রীসভার রদবদলের পর বুধবার তাকে তথ্য প্রতিমন্ত্রী করে মোস্তফা জব্বারকে টেকনোক্রেট কোটায় ডাক, তার, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ মন্ত্রী করা হয়েছে। এতে করে সব মহলে বুধবার আলোচনা ছিল সেই প্রভাবশালী মহলের ইচ্ছাই পূরণ হয়েছে। তারানাকে সরে যেতে হয়েছে।
মন্ত্রিসভার রদবদলে সিনিয়র মন্ত্রীরা সন্তোষ প্রকাশ করলেও অসন্তুষ্টি জানিয়েছেন তারানা হালিম। ডাক ও টেলিযোগাযোগ থেকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হওয়া তারানা হালিম ইতিমধ্যেই কিছু বিরুপ মন্তব্য করেছেন। এমন মন্তব্যে তারানা হালিমের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে।
বুধবারই মন্ত্রিসভার বড় রদবদল হয়। আটটি মন্ত্রণালয়ে এই রদবদলে প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমকে ডাক ও টেলিযোগাযোগ থেকে সরিয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ে নেওয়া হয়েছে। ওই দিনই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ একাধিক গণমাধ্যমে নিজের অসন্তুষ্টির কথা বলেন তারানা হালিম। তিনি মন্তব্য করেছেন, ‘আমাকে সরিয়ে দেওয়াটা মানুষ হিসেবে একটু লাগে। আমি তো ফেরেশতা নই, অন্য কিছুও নই; মানুষ। রক্তে-মাংসে গড়া।’
তারানা হালিমের মন্তব্যের কথা প্রধানমন্ত্রী জানতে পেরে অসন্তুষ্ট হয়েছেন বলেই জানিয়েছেন তাঁর ঘনিষ্ঠজনরা। প্রধানমন্ত্রী এ সময় বলেছেন, মন্ত্রিসভার রদবদলে সিনিয়ররা যেখানে সন্তুষ্ট সেখানে তাঁর এমন মন্তব্য সঠিক হয়নি। তাঁকে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সে কীভাবে তা চালিয়েছে, তা সবাই জানে।
আওয়ামী লীগের একাধিক সিনিয়র নেতা বলেছেন, মন্ত্রিসভা রদবদল নিয়ে এ ধরনের মন্তব্য শিষ্টাচার বিরোধী।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, মন্ত্রিসভায় রদবদল একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং দেশের প্রয়োজনেই তা করা হয়। কেউ যদি এতে অসন্তুষ্ঠ থাকে, কারও যদি ভালো না লাগে, তাহলে পদত্যাগ করতে পারে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক দায়িত্বশীল ব্যক্তির মতে, গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থায় মন্ত্রিসভার পরিবর্তন সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রীর হাতে। মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তেই হয়েছে এবং দেশের প্রয়োজনই তিনি এমন পরিবর্তন এনেছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তারানাকে আগলে রেখেছেন। তারানা হালিম নিজেও ব্যাথিত ও ক্ষুদ্ধ হয়ে কয়েক মাস আগে কয়েকদিন মন্ত্রণালয়েই যাননি। মঙ্গলবারের মন্ত্রীসভার রদবদলের পর বুধবার তাকে তথ্য প্রতিমন্ত্রী করে মোস্তফা জব্বারকে টেকনোক্রেট কোটায় ডাক, তার, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ মন্ত্রী করা হয়েছে। এতে করে সব মহলে বুধবার আলোচনা ছিল সেই প্রভাবশালী মহলের ইচ্ছাই পূরণ হয়েছে। তারানাকে সরে যেতে হয়েছে।
মন্ত্রিসভার রদবদলে সিনিয়র মন্ত্রীরা সন্তোষ প্রকাশ করলেও অসন্তুষ্টি জানিয়েছেন তারানা হালিম। ডাক ও টেলিযোগাযোগ থেকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হওয়া তারানা হালিম ইতিমধ্যেই কিছু বিরুপ মন্তব্য করেছেন। এমন মন্তব্যে তারানা হালিমের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে।
বুধবারই মন্ত্রিসভার বড় রদবদল হয়। আটটি মন্ত্রণালয়ে এই রদবদলে প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমকে ডাক ও টেলিযোগাযোগ থেকে সরিয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ে নেওয়া হয়েছে। ওই দিনই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ একাধিক গণমাধ্যমে নিজের অসন্তুষ্টির কথা বলেন তারানা হালিম। তিনি মন্তব্য করেছেন, ‘আমাকে সরিয়ে দেওয়াটা মানুষ হিসেবে একটু লাগে। আমি তো ফেরেশতা নই, অন্য কিছুও নই; মানুষ। রক্তে-মাংসে গড়া।’
তারানা হালিমের মন্তব্যের কথা প্রধানমন্ত্রী জানতে পেরে অসন্তুষ্ট হয়েছেন বলেই জানিয়েছেন তাঁর ঘনিষ্ঠজনরা। প্রধানমন্ত্রী এ সময় বলেছেন, মন্ত্রিসভার রদবদলে সিনিয়ররা যেখানে সন্তুষ্ট সেখানে তাঁর এমন মন্তব্য সঠিক হয়নি। তাঁকে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সে কীভাবে তা চালিয়েছে, তা সবাই জানে।
আওয়ামী লীগের একাধিক সিনিয়র নেতা বলেছেন, মন্ত্রিসভা রদবদল নিয়ে এ ধরনের মন্তব্য শিষ্টাচার বিরোধী।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, মন্ত্রিসভায় রদবদল একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং দেশের প্রয়োজনেই তা করা হয়। কেউ যদি এতে অসন্তুষ্ঠ থাকে, কারও যদি ভালো না লাগে, তাহলে পদত্যাগ করতে পারে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক দায়িত্বশীল ব্যক্তির মতে, গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থায় মন্ত্রিসভার পরিবর্তন সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রীর হাতে। মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তেই হয়েছে এবং দেশের প্রয়োজনই তিনি এমন পরিবর্তন এনেছেন।