পশ্চিমা গণমাধ্যম নির্বাচনকে ভুলভাবে তুলে ধরেছে: জয়
ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে সোমবার (৩১ ডিসেম্বর) রাতে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ হতাশা ব্যক্ত করেন।
গতকাল রবিবার (৩০ ডিসেম্বর) একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নানা অভিযোগ এনে এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে বিরোধী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।
সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘২৯৯টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করেছে ২৪৬টি আসনে, জাতীয় পার্টি ২৩টি আসনে, বিএনপি-জামায়াত জোট ১০টি আসনে ও অন্যান্য ৭। সংবাদ মাধ্যমে জানা যাচ্ছে, ৬৬ শতাংশ ভোটার এবার ভোট দিয়েছেন, যা বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে স্বাভাবিক গড় হার। ১০৪,১৯০,৪৮০ জন নিবন্ধিত ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৬৮,৭৬৫,৭১৬ জন।’
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালে ভোটপ্রদানের হার অন্যান্য বারের চেয়ে বেশি ছিল। কারণ তা ছিল দুই বছরের সেনাশাসনের পর প্রথম নির্বাচন। বাকি নির্বাচনগুলোতে ভোটপ্রদানের হার ৬০-৭০ শতাংশ। সারাদেশে ৪০ হাজার ১৯৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে শুধুমাত্র ২২টি কেন্দ্রে অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়েছে। অভিযোগের সঙ্গে সঙ্গেই এই ২২টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত রাখা হয়, যা মোট কেন্দ্রের ০.০৫ শতাংশ। অনিয়মের এই হার এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন।’
জয় তার স্ট্যাটাসে উল্লখ করেন, ভোটের দিন বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষের খবর এসেছে যেখানে মোট ১৭ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য যিনি ভোটকেন্দ্র রক্ষা করতে গিয়ে বিএনপি-জামায়াতের কর্মীদের গুলির শিকার হন। নয়জন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন, ছয় জন বিএনপি-জামায়াতের কর্মী এবং একজন জাতীয় পার্টির কর্মী।
জয় তার স্ট্যাটাসে উল্লখ করেন, ভোটের দিন বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষের খবর এসেছে যেখানে মোট ১৭ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য যিনি ভোটকেন্দ্র রক্ষা করতে গিয়ে বিএনপি-জামায়াতের কর্মীদের গুলির শিকার হন। নয়জন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন, ছয় জন বিএনপি-জামায়াতের কর্মী এবং একজন জাতীয় পার্টির কর্মী।