নিউজবিডিইউএস: কোন লুকোচুরি নয়,বর্তমান সরকারের মন্ত্রী,রাষ্ট্রদূত ও আওয়ামীলীগ নেতাদের সঙ্গে একই টেবিলে বসে প্রকাশ্যেই রাতের খাবার খেলেন সেই বিতর্কিত সাবেক সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদ। স্থানীয় সময় শুক্রবার সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের মায়ামির হায়াত রিজেন্সি হোটেলে তিন দিনব্যাপী ৩১তম ফেডারেশন অব বাংলাদেশি অ্যাসোশিয়েশন ইন নর্থ আমেরিকা (ফোবানা) সম্মেলন উদ্বোধনের আগে কালো টাই (ব্লাক টাই) ডিনার নামের এ নৈশ্যভোজ অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনের প্রধান অতিথি পানিসম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের সারিতে ডান পাশের একটি চেয়ারের পরই বসেন সাবেক সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদ।মন্ত্রীর সামনে বিপরিত সারিতে সোজাসুজি বসেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম. জিয়াউদ্দিন। একই সারিতে রাষ্ট্রদূতের বামে কয়েকটি চেয়ার পরেই এবং মইন আহমেদের মুখোমুখি বসেন এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ নেতা নিজাম চৌধুরী।
এছাড়াও স্থানীয় বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের আওয়ামীলীগের নেতাকর্মিদের অনেকই উক্ত নৈশ্যভোজে উপস্থিত ছিলেন। বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে আসা বিএনপির নেতাকর্মিরাও উপস্থিত ছিলেন উক্ত নৈশ্যভোজে।
মইন ইউ আহমেদকে ফোবানা সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়ে নৈশ্যভোজকালীন সময়ে কেবা কারা তাঁদেরকে এভাবে একই টেবিলে বসিয়েছিলেনা তা কারোই বোধগম্য নয়।পানিসম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ভীষন অস্বস্তিবোধ করতে থাকেন। তিনি প্রায় সারাক্ষণই মুখ ফিরিয়ে ছিলেন। তাদের দু’জনের মাঝে একটি চেয়ার শুন্য হয়ে গেলে পরে সেই চেয়ারে এসে বসেন তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি অনেক্ষণ ধরে কথা বলেন মইন ইউ আহমেদের সঙ্গে।
সাবেক সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদ সেনাবাহিনী থেকে অবসরের পর গত পাঁচ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রেই বসবাস করছেন।ক্যান্সারে আক্রান্ত মইন আহমেদ অন্যান্য অতিথিদের সঙ্গে হাসিমুখে কুশল বিনিময় ছাড়াও অনেকের সঙ্গে ছবিও তোলেন। পানিসম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের মাঝে অস্বস্তি দেখা গেলেও মইন ইউ আহমেদের মাঝে ছিল হামবড়া ভাব। ফোবানা সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকার কথা থাকলেও নৈশ্যভোজের পর মূলমঞ্চে তাঁকে আর দেখা যায়নি।
২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির পর ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হলেও দৃশ্যত সেনাবাহিনীর প্রধান মইন ছিলেন সরকার পরিচালনায়। ওই সময় বন্দি করা হয়ছিল দুই প্রধান রাজনৈতিক নেত্রী শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে। রাজনীতিবিদদের হয়রানির জন্য ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সমালোচনায় মুখর হয়ে পড়েন রাজনীতিক ও ব্যবসায়ীরা।
নির্বাচনের পর ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের কিছু দিন পর অবসরে যান জেনারেল মইন আহমেদ। সেই থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। একই সময়ের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমেদও রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। (সুত্র;বাংলা প্রেস)ভিডিও দেখতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন:
এছাড়াও স্থানীয় বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের আওয়ামীলীগের নেতাকর্মিদের অনেকই উক্ত নৈশ্যভোজে উপস্থিত ছিলেন। বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে আসা বিএনপির নেতাকর্মিরাও উপস্থিত ছিলেন উক্ত নৈশ্যভোজে।
মইন ইউ আহমেদকে ফোবানা সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়ে নৈশ্যভোজকালীন সময়ে কেবা কারা তাঁদেরকে এভাবে একই টেবিলে বসিয়েছিলেনা তা কারোই বোধগম্য নয়।পানিসম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ভীষন অস্বস্তিবোধ করতে থাকেন। তিনি প্রায় সারাক্ষণই মুখ ফিরিয়ে ছিলেন। তাদের দু’জনের মাঝে একটি চেয়ার শুন্য হয়ে গেলে পরে সেই চেয়ারে এসে বসেন তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি অনেক্ষণ ধরে কথা বলেন মইন ইউ আহমেদের সঙ্গে।
সাবেক সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদ সেনাবাহিনী থেকে অবসরের পর গত পাঁচ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রেই বসবাস করছেন।ক্যান্সারে আক্রান্ত মইন আহমেদ অন্যান্য অতিথিদের সঙ্গে হাসিমুখে কুশল বিনিময় ছাড়াও অনেকের সঙ্গে ছবিও তোলেন। পানিসম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের মাঝে অস্বস্তি দেখা গেলেও মইন ইউ আহমেদের মাঝে ছিল হামবড়া ভাব। ফোবানা সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকার কথা থাকলেও নৈশ্যভোজের পর মূলমঞ্চে তাঁকে আর দেখা যায়নি।
২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির পর ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হলেও দৃশ্যত সেনাবাহিনীর প্রধান মইন ছিলেন সরকার পরিচালনায়। ওই সময় বন্দি করা হয়ছিল দুই প্রধান রাজনৈতিক নেত্রী শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে। রাজনীতিবিদদের হয়রানির জন্য ওই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সমালোচনায় মুখর হয়ে পড়েন রাজনীতিক ও ব্যবসায়ীরা।
নির্বাচনের পর ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের কিছু দিন পর অবসরে যান জেনারেল মইন আহমেদ। সেই থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। একই সময়ের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমেদও রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। (সুত্র;বাংলা প্রেস)ভিডিও দেখতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন:
https://www.facebook.com/