সাবেদ সাথী, নিউ ইয়র্ক : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পঁচাত্তর সালের হত্যাকান্ড থেকে রক্ষা করতে না পারাটা শুধু বাংলাদেশেরই ব্যর্থতা নয় এ ব্যর্থতা ভারতেরও। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডে জন্য ভারতেরও কিছুটা ক্রুটি ছিল বলে উল্লেখ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে কর্মরত ভারতীয় কনসাল জেনারেল সন্দীপ চক্রবর্তী। গত শনিবার নিউ ইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের একটি পার্টি হলে যুক্তরাষ্ট্রস্থ শেখ কামাল স্মৃতি পরিষদ আয়োজিত মহান বিজয় দিবসের এক আলোচনা সভায় বিশেষ আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্র শেখ কামাল স্মৃতি পরিষদের সভাপতি ডা. মাসুদুল হাসানের সভাপতিত্বে এবং অনুষ্ঠানের প্রধান সমন্বয়কারী হাজী এনামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বিজয় দিবসের এ আলোচনা সভায় সন্দীপ চক্রবর্তী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বিশ্বমানের একজন রাজনৈতিক নেতা।কিন্তু বিশ্ব নেতার স্বীকৃতি প্রদানের জন্য যে ধরনের গবেষণার প্রয়োজন ছিল তা হয়নি। এটা নিয়ে আমাদেরকে আরও কাজ করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর মতো এমন একজন মহান নেতাকে হারিয়ে বাংলাদেশের যে ক্ষতি সাধিত হয়েছে তা কখনও আর পূরণ হবার নয়। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ৭ মার্চের সেই ঐতিহাসিক ভাষন অতি সাম্প্রতি ইউনেস্কোর হেরিটেজে যেভাবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে তা তা বিশাল গৌরবের বিষয়। পৃথিবীতে আর ক’জন এমন নেতা আছেন যে তাঁদের ভাষন ইউনেস্কোর হেরিটেজে স্বীকৃতি পেয়েছে। এজন্য একজন বাঙালি হিসেবে তিনিও গর্ববোধ করছেন।
ভারতীয় কনসাল জেনারেল বলেন, বিজয় দিবস শুধু বাংলাদেশেই নয় ভারতেও পালিত হয়।ভারতীয় সেনারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য যে আত্মাহুতি দিয়েছিলেন তা নিয়ে তাদের স্মৃতিচারনমুলক নানা অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী ও শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে যে সম্পর্ক বা বন্ধুত্ব ছিল ইদানিং বিশ্বে আর কোন নেতাদের তেমন সম্পর্ক দেখা যায় না।
কনসাল জেনারেল সন্দীপ চক্রবর্তী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার যে স্বপ্ন ছিল তাঁর সেই স্বপ্ন একদিন তা পূরণ হবে শেখ হাসিনার কাজের মাধ্যমে। তিনি বয়স্ক ও বিধবা ভাতা চালু করেছেন এটা একটি যুগ উপোযোগী পদক্ষেপ। এ ধরনের কাজ অন্যন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বাংলাদেশের মানুষের কাছে।
একাত্তরের গণহত্যাকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি প্রদানের বিষয়ে সন্দীপ চক্রবর্তী এটা সময়ের ব্যাপার। একাত্তরের গণহত্যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি অবশ্যই পাবে।তবে এ বিষয় নিয়ে আরও গবেষণা ও লবিংযের কাজ করতে হবে।ভারত সরকারকেও এ বিষয়টি অবহিত করবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জাতিসংঘ বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন, বিশেষ অতিথি নিউ ইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনসাল জেনারেন শামীম আহসান, যুক্তরাষ্ট্র শেখ কামাল স্মৃতি পরিষদের সাধারন সম্পাদক এবি সিদ্দিকি, যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগের উপদেষ্টা ড. মহসিন আলী, ড. প্রদীপ রঞ্জন কর, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহিম বাদশা, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাহ মোহাম্মদ বখতিয়ার, দপ্তর সমাপদক মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, ড. নেভেল রোজারিও, সরাফ সরকার, নিউ ইয়র্ক ষ্টেট আ.লীগের সা.সম্পাদক শাহীন আজমল, নিউ ইয়র্ক মহানগর আওয়ামীলীগের
সাধারন সম্পাদক এমদাদ চৌধুরী, কাজী কয়েস, যুক্তরাষ্ট্র শেখ কামাল স্মৃতি পরিষদের যুগ্ম সা. সম্পাদক দুরুদ মিয়া রনেল, মিশফাক আহমেদ চৌধুরী মিশু, এম এ করিম জাহাঙ্গীর, মুক্তিযোদ্ধা ওমর ফারুক খসরু, এম এ বাতেন, খান শওকত, শিতাংশু গুহ, সেবুল দেবনাথ ও সবিতা দাস প্রমুখ।
ভারতীয় কনসাল জেনারেল বলেন, বিজয় দিবস শুধু বাংলাদেশেই নয় ভারতেও পালিত হয়।ভারতীয় সেনারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য যে আত্মাহুতি দিয়েছিলেন তা নিয়ে তাদের স্মৃতিচারনমুলক নানা অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী ও শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে যে সম্পর্ক বা বন্ধুত্ব ছিল ইদানিং বিশ্বে আর কোন নেতাদের তেমন সম্পর্ক দেখা যায় না।
কনসাল জেনারেল সন্দীপ চক্রবর্তী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার যে স্বপ্ন ছিল তাঁর সেই স্বপ্ন একদিন তা পূরণ হবে শেখ হাসিনার কাজের মাধ্যমে। তিনি বয়স্ক ও বিধবা ভাতা চালু করেছেন এটা একটি যুগ উপোযোগী পদক্ষেপ। এ ধরনের কাজ অন্যন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বাংলাদেশের মানুষের কাছে।
একাত্তরের গণহত্যাকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি প্রদানের বিষয়ে সন্দীপ চক্রবর্তী এটা সময়ের ব্যাপার। একাত্তরের গণহত্যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি অবশ্যই পাবে।তবে এ বিষয় নিয়ে আরও গবেষণা ও লবিংযের কাজ করতে হবে।ভারত সরকারকেও এ বিষয়টি অবহিত করবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জাতিসংঘ বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন, বিশেষ অতিথি নিউ ইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনসাল জেনারেন শামীম আহসান, যুক্তরাষ্ট্র শেখ কামাল স্মৃতি পরিষদের সাধারন সম্পাদক এবি সিদ্দিকি, যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগের উপদেষ্টা ড. মহসিন আলী, ড. প্রদীপ রঞ্জন কর, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহিম বাদশা, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাহ মোহাম্মদ বখতিয়ার, দপ্তর সমাপদক মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, ড. নেভেল রোজারিও, সরাফ সরকার, নিউ ইয়র্ক ষ্টেট আ.লীগের সা.সম্পাদক শাহীন আজমল, নিউ ইয়র্ক মহানগর আওয়ামীলীগের
সাধারন সম্পাদক এমদাদ চৌধুরী, কাজী কয়েস, যুক্তরাষ্ট্র শেখ কামাল স্মৃতি পরিষদের যুগ্ম সা. সম্পাদক দুরুদ মিয়া রনেল, মিশফাক আহমেদ চৌধুরী মিশু, এম এ করিম জাহাঙ্গীর, মুক্তিযোদ্ধা ওমর ফারুক খসরু, এম এ বাতেন, খান শওকত, শিতাংশু গুহ, সেবুল দেবনাথ ও সবিতা দাস প্রমুখ।