নিউজবিডিইউএস:মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলমানদের নির্যাতনের জেরে মিয়ানমারের ওপর নতুন করে অবরোধ আরোপের উদ্যোগ নিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।স্থানীয় সময় গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিদার নুয়ার্ট একটি বিবৃতিতে এ তথ্য জানান। ওয়াশিংটন থেকে জারি করা
ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সম্প্রতি যা ঘটেছে, বিশেষ করে রোহিঙ্গাসহ অন্য সম্প্রদায় যে সহিংস ও ভীতিকর দুর্দশার শিকার হয়েছে, তাতে আমরা গভীর উদ্বেগ জানাচ্ছি।
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ দেয়ার কথা বিবেচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে গত সোমবার (২৩ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিদার নুয়ার্ট একটি বিবৃতি দিয়েছেন। এতে তিনি রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংস নির্যাতনে যুক্তরাষ্ট্রের গভীর উদ্বেগের কথা তুলে ধরেছেন। এতে তিনি বলেছেন, মিয়ানমারের বর্তমান ও সাবেক সামরিক নেতাদের বিরুদ্ধে ‘জেইড অ্যাক্ট’-এর অধীনে অবরোধ দিয়েছি এর আগে। আরো অর্থনৈতিক অবরোধের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এতে বলা হয়, ২৫শে আগস্ট থেকে মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান সহিংসতায় কমপক্ষে ছয় লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ দেয়ার কথা বিবেচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে গত সোমবার (২৩ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিদার নুয়ার্ট একটি বিবৃতি দিয়েছেন। এতে তিনি রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংস নির্যাতনে যুক্তরাষ্ট্রের গভীর উদ্বেগের কথা তুলে ধরেছেন। এতে তিনি বলেছেন, মিয়ানমারের বর্তমান ও সাবেক সামরিক নেতাদের বিরুদ্ধে ‘জেইড অ্যাক্ট’-এর অধীনে অবরোধ দিয়েছি এর আগে। আরো অর্থনৈতিক অবরোধের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এতে বলা হয়, ২৫শে আগস্ট থেকে মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান সহিংসতায় কমপক্ষে ছয় লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
হিদার নুয়ার্ট সোমবার দেয়া এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে মিয়ানমারের সামরিক কর্মকর্তাদের জেড এক্টের আওতায় যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছি। অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপের সম্ভাব্য বিকল্প চিন্তাও আমাদের বিবেচনায় রয়েছে। আমরা রোহিঙ্গাদের ওপর চলমান এই বর্বরতায় গভীরভাবে মর্মাহত। এ ধরনের নারকীয় নৃশংসতার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।’