নিউজবিডিইউএস:মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে সংঘটিত সহিংসতায় জড়িত সেনা ইউনিট ও কর্মকর্তাদের সামরিক সহায়তা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি ওয়াশিংটন ডিসি বলছে, তারা মিয়ানমারের বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপসহ আরও কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও ভাবছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে- কোনো নিপীড়ন হলে তার জন্য দায়ী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এর আগে বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন বলেছিলেন- যুক্তরাষ্ট্র মনে করে মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বই রোহিঙ্গাদের দমন-পীড়নের জন্য দায়ী। তিনি মিয়ানমারকে সতর্ক করে বলেছিলেন- বিশ্ব কোনো নিষ্ঠুরতার প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে বসে থাকবে না।
অবশ্য রোহিঙ্গা ইস্যুতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে ধীরগতির জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের সমালোচনা করছেন অনেকেই। এখন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি অনুযায়ী সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের কারণে মিয়ানমারের ওপর সীমিতমাত্রায় ব্যবস্থা নেবে যুক্তরাষ্ট্র। এর আওতায় সহিংসতায় জড়িত সেনা ইউনিট ও অফিসারদের সামরিক সহায়তা প্রত্যাহার করে নেবে দেশটি।
মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, রাখাইনে সংঘটিত ঘটনায় আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। তিনি বলেন, মিয়ানমার সরকার, সশস্ত্র বাহিনীকে অবশ্যই শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নিতে হবে। জরুরি মানবিক সহায়তা এবং রাখাইন থেকে যারা পালিয়ে গেছে, তারা যেন নিরাপদে ফিরে আসতে পারেÑ সেটি নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গা সমস্যার মূলে যে বৈষম্য সেদিকেও দৃষ্টি দিতে হবে।
জাতিসংঘের হিসাবে, ২৫ আগস্টের পর থেকে রাখাইনে সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে প্রাণভয়ে এ পর্যন্ত প্রায় ছয় লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে এসেছে।(সুত্র:বিবিসি)
এর আগে বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন বলেছিলেন- যুক্তরাষ্ট্র মনে করে মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বই রোহিঙ্গাদের দমন-পীড়নের জন্য দায়ী। তিনি মিয়ানমারকে সতর্ক করে বলেছিলেন- বিশ্ব কোনো নিষ্ঠুরতার প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে বসে থাকবে না।
অবশ্য রোহিঙ্গা ইস্যুতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে ধীরগতির জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের সমালোচনা করছেন অনেকেই। এখন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি অনুযায়ী সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের কারণে মিয়ানমারের ওপর সীমিতমাত্রায় ব্যবস্থা নেবে যুক্তরাষ্ট্র। এর আওতায় সহিংসতায় জড়িত সেনা ইউনিট ও অফিসারদের সামরিক সহায়তা প্রত্যাহার করে নেবে দেশটি।
মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, রাখাইনে সংঘটিত ঘটনায় আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। তিনি বলেন, মিয়ানমার সরকার, সশস্ত্র বাহিনীকে অবশ্যই শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নিতে হবে। জরুরি মানবিক সহায়তা এবং রাখাইন থেকে যারা পালিয়ে গেছে, তারা যেন নিরাপদে ফিরে আসতে পারেÑ সেটি নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গা সমস্যার মূলে যে বৈষম্য সেদিকেও দৃষ্টি দিতে হবে।
জাতিসংঘের হিসাবে, ২৫ আগস্টের পর থেকে রাখাইনে সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে প্রাণভয়ে এ পর্যন্ত প্রায় ছয় লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে এসেছে।(সুত্র:বিবিসি)