নিউজবিডিইউএস:জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদ চলতি মাসেই রাখাইন সঙ্কট নিয়ে আরো একটি বৈঠকের আয়োজন করবে। অনানুষ্ঠানিক এই বৈঠকে মাঠপর্যায়ে মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হবে। এতে রাখাইন সঙ্কট সমাধানে জাতিসঙ্ঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে গঠিত কমিশনের সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের উপায় পর্যালোচনা করা হবে। বৈঠক শেষে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সর্বসম্মতিক্রমে একটি বিবৃতি দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে ফ্রান্সের প্রতিনিধি ফ্রেনকোসিস ডিলেট্রি জাতিসঙ্ঘ সদর দফতরে সম্প্রতি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তার পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, চলতি মাসে তিনটি ইস্যু অগ্রাধিকার পাবে। এগুলো হচ্ছে : জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর ওপর সন্ত্রাসী আক্রমণের ঝুঁকি, মিয়ানমারের চলমান সঙ্কট এবং মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে উন্মুক্ত আলোচনায় ফ্রান্সের প্রতিনিধি বলেছিলেন, অক্টোবরে তার দেশ নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্সি গ্রহণ করবে। এ সময় মিয়ানমার পরিস্থিতির ওপর ফ্রান্সের পূর্ণ মনোযোগ থাকবে। ব্রিটেনের সহায়তায় ফ্রান্স নিরাপত্তা পরিষদে আলোচনার আয়োজন করব। এতে অন্যান্য আলোচকের সাথে কফি আনানও থাকবেন। তিনি বলেন, এ আলোচনায় মিয়ানমারের প্রকৃত পরিস্থিতি নিয়ে আমরা আরো বেশি জানতে পারব। একইসাথে কফি আনান কমিশন যে সুপারিশ করেছে, সেটির বাস্তবায়ন কিভাবে করা যায়, আমরা এ বিষয়ে কী করতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হবে।
মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে সর্বশেষ বৈঠকে জাতিসঙ্ঘসহ পশ্চিমা দেশগুলোর চাপ এবং বিশ্ব জনমতকে উপেক্ষা করেই নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল চীন ও রাশিয়া। আন্তর্জাতিক অঙ্গন ও দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়েও ভেটো ক্ষমতার অধিকারী প্রভাবশালী এই দুই দেশকে নিরাপত্তা পরিষদে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে সম্মত করাতে পারেনি বাংলাদেশ। বরং চীন ও রাশিয়ার সমর্থনে বলীয়ান হয়ে মিয়ানমার নিরাপত্তা পরিষদে দম্ভভরে ঘোষণা করল, রাখাইনে কোনো জাতিগত নিধন বা গণহত্যা চালানো হচ্ছে না। রাখাইন সঙ্কট ধর্মীয় নয়, বরং সন্ত্রাসবাদের কারণে সৃষ্টি হয়েছে। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা পরিষদ কোনো ব্যবস্থা নিলে পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যাবে।
মিয়ানমারের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করলে যে হিতে বিপরীত হতে পারে এমন আশঙ্কা নিরাপত্তা পরিষদের প্রভাবশালী সদস্য যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনেরও রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক কমিটিতে রাখাইন পরিস্থিতির ওপর এক শুনানিতে বলা হয়েছে, সহিংসতা বন্ধে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ বা সহায়তা স্থগিত রাখা যায়। তবে এতে পরিস্থিতি যাতে আরো খারাপের দিকে না যায়, সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
শুনানিতে সম্প্রতি মিয়ানমার সফর করে আসা মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের উপসহকারী মন্ত্রী পেট্রিক মার্ফে বলেছেন, মিয়ানমারের নাগরিকদের দুর্ভোগ বাড়াতে পারেÑ এ ধরনের পদক্ষেপ আমরা নিতে চাই না। জটিল এই পরিস্থিতিতে যথেষ্ট ঝুঁকি রয়েছে।
মিয়ানমার সফর শেষে বাংলাদেশে আসা ব্রিটেনের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ডের বক্তব্যে বিষয়টি আরো পরিষ্কার ছিল। নিরাপত্তা পরিষদের উন্মুক্ত বিতর্কের একদিন আগে গত ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, সু চির সীমাবদ্ধতাকে মেনে নিয়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার পরিবর্তে কূটনৈতিকভাবে সমস্যা সমাধানের দিকে যাওয়া উচিত। কেননা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সু চি ব্যর্থ হলে সেনাবাহিনী সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হবে। তাতে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হতে পারে। সু চি আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ চাপের মধ্যে একটি উপযুক্ত পথ বের করার চেষ্টা করছেন।
রাখাইনে মিয়ানমার নিরাপত্তা বাহিনীর নিধনযজ্ঞ থেকে বাঁচতে সীমান্ত পেরিয়ে আশ্রয় নেয়া নতুন-পুরনো মিলিয়ে ৯ লাখ রোহিঙ্গা নিয়ে অসহনীয় পরিস্থিতির কথা নিরাপত্তা পরিষদের তুলে ধরেছিল বাংলাদেশ। রোহিঙ্গাদের জন্য মিয়ানমারের অভ্যন্তরে জাতিসঙ্ঘের তত্ত্বাবধানে একটি নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলার প্রস্তাবও দিয়েছিল সরকার। কিন্তু নিরাপত্তা পরিষদে সেই প্রস্তাব অনুমোদনে বড় বাধা হয়ে রইল বাংলাদেশেরই বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচিত চীন ও রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্স নিরাপত্তা পরিষদে রাখাইনে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের নিধনে মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর কড়া সমালোচনা করেছে ঠিকই। কিন্তু এই নৃশংসতা বন্ধ করে রাখাইনে নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারকে বাধ্য করতে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব করেনি। ফলে নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের আয়োজনটির অর্জন কেবল বিতর্কের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।
তবে এই অর্জনটিকেও খাটো করে দেখছেন না কূটনীতিকেরা। কেননা চীন ও রাশিয়ার বিরোধিতার কারণে ২০০৯ সালের পর থেকে মিয়ানমার ইস্যুতে কোনো উন্মুক্ত আলোচনা করা সম্ভব হয়নি। নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার অজুহাতে গত অক্টোবর থেকে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা নিধনযজ্ঞ শুরু হওয়ার পর ইস্যুটি নিয়ে নিরাপত্তা কাউন্সিল চার দফা রুদ্ধাদ্বার বৈঠক করেছে। কিন্তু এসব বৈঠকের পর বিবৃতি দিতে বাধা দেয় চীন। তবে গত ২৫ আগস্টের পর রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে দমন অভিযান সীমা ছাড়িয়ে গেলে এবং বাংলাদেশ সীমান্ত অভিমুখে উদ্বাস্তুদের বাঁধভাঙা ঢল নেমে এলে বিশ্ব জনমতের প্রেক্ষাপটে ১৪ সেপ্টেম্বর নিরাপত্তা পরিষদে রুদ্ধাদ্বার বৈঠকের পর একটি কড়া বিবৃতি দেয়া হয়। নিরাপত্তা পরিষদের সব সদস্যের ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রায় ৯ বছর পর কোনো ইস্যুতে এমন বিবৃতি দেয়া সম্ভব হলো। বিবৃতিতে রাখাইন রাজ্যে চলমান সহিংসতায় চরম উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে সেখানে সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানানো হয়।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে উন্মুক্ত আলোচনায় ফ্রান্সের প্রতিনিধি বলেছিলেন, অক্টোবরে তার দেশ নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্সি গ্রহণ করবে। এ সময় মিয়ানমার পরিস্থিতির ওপর ফ্রান্সের পূর্ণ মনোযোগ থাকবে। ব্রিটেনের সহায়তায় ফ্রান্স নিরাপত্তা পরিষদে আলোচনার আয়োজন করব। এতে অন্যান্য আলোচকের সাথে কফি আনানও থাকবেন। তিনি বলেন, এ আলোচনায় মিয়ানমারের প্রকৃত পরিস্থিতি নিয়ে আমরা আরো বেশি জানতে পারব। একইসাথে কফি আনান কমিশন যে সুপারিশ করেছে, সেটির বাস্তবায়ন কিভাবে করা যায়, আমরা এ বিষয়ে কী করতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হবে।
মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে সর্বশেষ বৈঠকে জাতিসঙ্ঘসহ পশ্চিমা দেশগুলোর চাপ এবং বিশ্ব জনমতকে উপেক্ষা করেই নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল চীন ও রাশিয়া। আন্তর্জাতিক অঙ্গন ও দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়েও ভেটো ক্ষমতার অধিকারী প্রভাবশালী এই দুই দেশকে নিরাপত্তা পরিষদে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে সম্মত করাতে পারেনি বাংলাদেশ। বরং চীন ও রাশিয়ার সমর্থনে বলীয়ান হয়ে মিয়ানমার নিরাপত্তা পরিষদে দম্ভভরে ঘোষণা করল, রাখাইনে কোনো জাতিগত নিধন বা গণহত্যা চালানো হচ্ছে না। রাখাইন সঙ্কট ধর্মীয় নয়, বরং সন্ত্রাসবাদের কারণে সৃষ্টি হয়েছে। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা পরিষদ কোনো ব্যবস্থা নিলে পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যাবে।
মিয়ানমারের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করলে যে হিতে বিপরীত হতে পারে এমন আশঙ্কা নিরাপত্তা পরিষদের প্রভাবশালী সদস্য যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনেরও রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক কমিটিতে রাখাইন পরিস্থিতির ওপর এক শুনানিতে বলা হয়েছে, সহিংসতা বন্ধে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ বা সহায়তা স্থগিত রাখা যায়। তবে এতে পরিস্থিতি যাতে আরো খারাপের দিকে না যায়, সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
শুনানিতে সম্প্রতি মিয়ানমার সফর করে আসা মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের উপসহকারী মন্ত্রী পেট্রিক মার্ফে বলেছেন, মিয়ানমারের নাগরিকদের দুর্ভোগ বাড়াতে পারেÑ এ ধরনের পদক্ষেপ আমরা নিতে চাই না। জটিল এই পরিস্থিতিতে যথেষ্ট ঝুঁকি রয়েছে।
মিয়ানমার সফর শেষে বাংলাদেশে আসা ব্রিটেনের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ডের বক্তব্যে বিষয়টি আরো পরিষ্কার ছিল। নিরাপত্তা পরিষদের উন্মুক্ত বিতর্কের একদিন আগে গত ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, সু চির সীমাবদ্ধতাকে মেনে নিয়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার পরিবর্তে কূটনৈতিকভাবে সমস্যা সমাধানের দিকে যাওয়া উচিত। কেননা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সু চি ব্যর্থ হলে সেনাবাহিনী সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হবে। তাতে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হতে পারে। সু চি আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ চাপের মধ্যে একটি উপযুক্ত পথ বের করার চেষ্টা করছেন।
রাখাইনে মিয়ানমার নিরাপত্তা বাহিনীর নিধনযজ্ঞ থেকে বাঁচতে সীমান্ত পেরিয়ে আশ্রয় নেয়া নতুন-পুরনো মিলিয়ে ৯ লাখ রোহিঙ্গা নিয়ে অসহনীয় পরিস্থিতির কথা নিরাপত্তা পরিষদের তুলে ধরেছিল বাংলাদেশ। রোহিঙ্গাদের জন্য মিয়ানমারের অভ্যন্তরে জাতিসঙ্ঘের তত্ত্বাবধানে একটি নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলার প্রস্তাবও দিয়েছিল সরকার। কিন্তু নিরাপত্তা পরিষদে সেই প্রস্তাব অনুমোদনে বড় বাধা হয়ে রইল বাংলাদেশেরই বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচিত চীন ও রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্স নিরাপত্তা পরিষদে রাখাইনে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের নিধনে মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর কড়া সমালোচনা করেছে ঠিকই। কিন্তু এই নৃশংসতা বন্ধ করে রাখাইনে নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারকে বাধ্য করতে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব করেনি। ফলে নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের আয়োজনটির অর্জন কেবল বিতর্কের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।
তবে এই অর্জনটিকেও খাটো করে দেখছেন না কূটনীতিকেরা। কেননা চীন ও রাশিয়ার বিরোধিতার কারণে ২০০৯ সালের পর থেকে মিয়ানমার ইস্যুতে কোনো উন্মুক্ত আলোচনা করা সম্ভব হয়নি। নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার অজুহাতে গত অক্টোবর থেকে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা নিধনযজ্ঞ শুরু হওয়ার পর ইস্যুটি নিয়ে নিরাপত্তা কাউন্সিল চার দফা রুদ্ধাদ্বার বৈঠক করেছে। কিন্তু এসব বৈঠকের পর বিবৃতি দিতে বাধা দেয় চীন। তবে গত ২৫ আগস্টের পর রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে দমন অভিযান সীমা ছাড়িয়ে গেলে এবং বাংলাদেশ সীমান্ত অভিমুখে উদ্বাস্তুদের বাঁধভাঙা ঢল নেমে এলে বিশ্ব জনমতের প্রেক্ষাপটে ১৪ সেপ্টেম্বর নিরাপত্তা পরিষদে রুদ্ধাদ্বার বৈঠকের পর একটি কড়া বিবৃতি দেয়া হয়। নিরাপত্তা পরিষদের সব সদস্যের ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রায় ৯ বছর পর কোনো ইস্যুতে এমন বিবৃতি দেয়া সম্ভব হলো। বিবৃতিতে রাখাইন রাজ্যে চলমান সহিংসতায় চরম উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে সেখানে সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানানো হয়।